লেখক :,ড. রাগেব সারজানী,প্রকাশনী :,মাকতাবাতুল হাসান,বিষয় :,সুন্নাত ও শিষ্টাচার,অনুবাদ :,মহিউদ্দিন কাসেমী,সম্পাদনায় :,মুফতি তারেকুজ্জামান,পৃষ্ঠা সংখ্যা :,৮০,,বাঁধাই ধরন :,পেপার ব্যাক,প্রশ্নটি আজকের নয়। প্রায় দেড় হাজার বছর পূর্বে এসেছিল এ প্রশ্ন। উত্তরও এসেছিল মহান রবের পক্ষ থেকে। খুবই সরল সমীকরণ। আল্লাহ তাআলা দ্বীন দিয়ে তা আল্লাহর জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য নবি পাঠিয়েছেন। তাঁর সহযোগী ও সহচর হিসেবে নির্বাচন করেছেন উম্মাহর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। তাঁরা দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সর্বাত্মকভাবে সাহায্য করেছেন। এতদ্সত্ত্বেও এ সহযোগিতা রাসুলের ওপর উম্মাহর কোনো ইহসান ছিল না; বরং তাঁর কাজে শরিক হতে পারাটাই তাঁদের জীবনের সবচেয়ে বড় সৌভাগ্য বলে বিবেচনা করা হয়।,আল্লাহ তাআলা পরিষ্কার করে ঘোষণা দিয়েছেন যে, যদি তোমরা আমার রাসুলের কাজে সাহায্য-সহযোগিতা না করো, তাহলে মনে রেখো, আল্লাহ স্বয়ং নিজেই তাঁর সাহায্য করবেন; যেমনিভাবে পূর্বে করেছেন। এ সম্বোধন কেবল সাহাবিদের জন্যই নয়; বরং কিয়ামত পর্যন্ত আগত প্রতিটি মুমিনই এ সম্বোধনের পাত্র।,সাহাবায়ে কিরাম উম্মাহর শ্রেষ্ঠ সন্তান হয়ে রাসুলের সাহায্য করেও যদি এমন কঠিন সম্বোধনের শিকার হন, তাহলে আমাদের মতো অলস, উদাসীন ও নিষ্কর্মাদের ব্যাপারে এটা কত বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াবে, তা কি কেউ চিন্তা করে দেখেছে কখনও? কোন পদ্ধতিতে কাজ করলে বেশি সহযোগিতা হবে? কোন কোন বিষয়ে সহযোগিতা করতে হবে? এমন নানা বিষয় নিয়ে আমাদের এবারের আয়োজনে থাকছে ড. রাগিব সারজানি বিরচিত ‘কে হবে রাসুলের সহযোগী’।
Based on 0 reviews
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
There are no reviews yet.